এইখানে আজ আমি থাকি। এইখানে কাটে এই বিনিদ্র রজনী একাকি। এইখানে একান্তিকে আমার এই ভাঙ্গা মন্দির। চারিদিকে তুলেছি এক নিশ্ছিদ্র প্রাচীর। বাইরে হিংস্র উরগদের জান্তব চিৎকার। এই আঙিনাতে বসে শুনতে পাই না আর। চোখে শুধু এক স্বপ্ন লেগে থাকে – একদিন নির্জন বনবীথিকার কোনো বাঁকে ফুটবে পলাশ আর ফুটবে রক্ত কিংশুক। লাজুক পাপড়ি গুলো যেন কোনো কিশোরীর আনত চিবুক। গাছের পাতার ফাঁকে এক ফালি সোহাগি রোদ্দুর বলে যাবে “বিশ্বাসে মিলায় সুখ…..তর্কে বহুদূর।”