পরিবার ধর্ম পালন করতে শীতের রাত্তিরে বাঘ দেখতে গেলাম। শীতল শিকাগোর বড় পর্দায় চড়েছে “এক যে ছিল বাঘ” ছবিটির সিকুয়েল “বাঘ এখনও বেঁচে আছে”। বাইরে তখন কুচি কুচি বরফ পড়ছে। পারদ বলছে তাপমাত্রা ঋনাত্মক বারো। যাই হোক বাঘ দেখতে গেলে একটু আধটু কষ্ট তো সহ্য করতেই হয়। তাই গেলাম। ছবিটা চমৎকার। একটু বিশদে যেতে হচ্ছে তাই।
প্রথমেই বলি মানুষের নাম বাঘ, সিংহ, হাতি, গরু, ছাগল ইত্যাদি মনুষ্যেতর জীব হোক – এ আমার ঘোরতর অপছন্দ। তাই আপনাদের অনুমতি নিয়ে টাইগার ওরফে বাঘবাবুকে আমি এখন থেকে বাগবাবু বলে ডাকব। বেশ একটা বাঙ্গালি বাঙ্গালি নাম হবে। সিরিয়ার বর্ডারে তখন ভীষণ সিরিয়াস কেস। পঁচিশ জন ভারতীয় আর পনেরটা পাকিস্তানি সেবিকাকে দিয়ে নিজের সেবা করিয়ে নিচ্ছেন বাগের দাদি, আই মীন, বাগদাদি। উনি যে সে কেউ নন, আই-এস-সি বলে এক সন্ত্রাস সংস্থার পুরপ্রধান। না না আই-এস-সি মানে ইন্ডিয়ান স্কুল সার্ভিস টাইপ্স কিছু নয়, এটা গল্প লেখকের উর্বর মস্তিষ্কপ্রসূত আইসিস-এর ছদ্মনাম। এদিকে মার্কিন মন্ত্রক মাত্র সাত দিন সময় দিয়েছে। সাত দিন পরে বোম মেরে পুরো শহর উড়িয়ে দেবে। সাতদিনের মধ্যে উদ্ধার করতে না পারলে বন্দী নার্সরা সব ছবি হয়ে যাবে। তো আমাদের বাগবাবু হলেন গে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা raw-এর এজেন্ট। তবে প্রাক্তন আর কি! এখন চাকরি বাকরি ছেড়ে দিয়েছেন। শুধু তাই নয় উনি পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আই-এস-আই-এর এক প্রাক্তন এজেন্ট এক ক্ষীণকটি সুন্দরীকে সাত পাকে বেঁধে মানে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ করে ইউরোপের কোন এক “ছবির মত সুন্দর” শহরে কিঞ্চিত দাম্পত্য অশান্তিতে আর কিঞ্চিত সুন্দরীসঙ্গলাভ জনিত সুখে কালাতিপাত করছিলেন। বাগদাদির কবলে পড়া নার্সদের দুর্গতি দূর করতে আমাদের বাগবাবু ছাড়া তো ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার গতি নেই। তাই তলব পড়ে তাঁর। ওদিকে বাগবাবু তখন “বাঘের বাচ্চা”-কে নিয়ে অর্থাত কিনা জুনিয়র টাইগারকে নিয়ে পাহাড়ে স্কিয়িং করতে গিয়ে নেকড়ের কবলে পড়ে সিংহ বিক্রমে (“বাঘবিক্রমে” বলে কথা হয় কি? হলে সেটাই উপযুক্ত হবে) লড়াই করে শেষমেশ গোটা দশেক (সংখ্যাটা ভুল হলে মাপ করবেন, ঠিক গুনিনি) নেকড়েকে মেরে ফ্ল্যাট করে দিলেন। “লাস্ট বাট নট দি লীস্ট নেকড়ে”-টাকে যখন গাড়িবন্দি করে ফেললেন ততক্ষণে রক্ত পুরো গরম যাকে বলে পিয়োর অ্যাড্রিনালিন রাস। ওদিকে ওনার ক্ষীণকটি সুন্দরী সহধর্মিণী কিছু কম ক্যারিস্মাটিক নন। সি সি টি ভি ক্যামেরা একদিক থেকে আর একদিকে ঘুরে তাঁর দিকে ফিরে আসতে যতটুকু সময় লাগে সেইটুকু সময়ের মধ্যে গোটা চারেক ছিনতাইকারীকে পিটিয়ে ঠাণ্ডা করে ফেললেন একটা মুদিখানার দোকানে। সি-সি-টি-ভি তে সুন্দরীর জিরো ফুটেজ। নো এভিডেন্স। প্রাক্তন হোক কি বর্তমান, এজেন্ট যখন তখন কিছু গোপনীয়তা তো বজায় রাখতেই হবে। তাই এই তৎপরতা। যাই হোক শেষমেশ বাগবাবু পঁচিশটা নার্সকে উদ্ধার করার অ্যাসাইনমেন্টটা নিয়েই ফেললেন। পরে তাঁর ভুবনমোহিনী স্ত্রীটিও পাকিস্তানি নার্সদের বাঁচাতে অকুস্থলে পৌঁছে যায়। তারপরে সে ভীষণ গোলমাল। ধুন্ধুমার কাণ্ড। প্ল্যান হল বাগবাবু সহ বাকি ভারতীয় এজেন্টরা তেল পরিশোধনাগারে চাকরি নেবেন এবং তারপরে একটি “কন্ট্রোল্ড ব্লাস্ট” অর্থাৎ নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ করে তাতে পুড়ে যাওয়ার অভিনয় করবেন। না না বাগবাবু ও তার টীম আসলে পুড়বেন না। মোটা করে অ্যান্টি ফায়ার জেল মেখে বিন্দাস থাকবেন। শুধু সেই সুযোগে ঐ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ঢুকে পড়বেন যেখানে বাকি সব রুগী রুগিনিদের ঝেঁটিয়ে বের করে দিয়ে বাগদাদিবাবু নার্সদের দিয়ে নিজের নার্সিং করাচ্ছেন। একবার হাসপাতালে ঢুকতে পারলেই কেল্লা ফতে। গোটা পঞ্চাশেক আর্মড ম্যানকে পঞ্চত্ব প্রাপ্তি করানো বাগবাবুকা “বাঁয়ে হাত কা খেল”। শুধু একটাই মুস্কিল। তাঁর স্ত্রীকেও ওই পনেরখানা পাকিস্তানি সেবিকাকে উদ্ধার করতে দিতে হবে। তাই বাগবাবু অসাধ্য সাধন করলেন। ওনার ক্যালিবারের লোকের পক্ষেই এরকম ডিপ্লোম্যাটিক ফিট অ্যাচীভ করা সম্ভব। উনি একেবারে যাকে বলে সাপে নেউলে সম্পর্ক RAW আর ISI কে একসাথে কাজ করতে রাজি করিয়ে ফেললেন। জয়েন্ট অপারেশান হলে দু দলেরই লক্ষলাভ হবে। কোন দেশেরই বিদেশ মন্ত্রকের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হল না। অফ কোর্স আমাদের বাগবাবুর ওপর সারা দেশ ভরসা করে, বিদেশ মন্ত্রক কোন ছাড়! যাই হোক অপারেশানটা শুরু হওয়ার আগেই একটু কেঁচে গেল। আইসিসের তরফে তের বছরের একটা বাচ্চা ছেলে, হিউমান বম্ব হিসেবে ভরা বাজারে নিজেকে ওড়াতে গিয়ে পড়বি তো পড় পড়ে গেল বাগবাবুর সামনে। অপারেশান নার্সোদ্ধার গেল ভার মে। আমাদের বাগবাবু “সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নেই” বাণীতে বিশ্বাসী। উনি লেগে পড়লেন হিউম্যান বম্ব হাসানকে উদ্ধার করতে। আইসিস-এর জঙ্গিরাই বা ছাড়বে কেন? ব্যাস উদম ক্যাঁচাল শুরু হল। হেভি মারামারি কাটাকাটি। সেই গোলমালে raw-এর ইরাকস্থিত একজন “deep asset” (কি যেন নাম ভুলে গেছি) খরচা হয়ে গেল। গেল তো গেল। বাগবাবু তো আছে। কোই পরোয়া নেহি। ভেবেছিলাম এর ফলে প্ল্যানে অন্তত কোন পরিবর্তন হবে কারণ “সিক্রেট raw এজেন্ট”-এর গোপনীয়তা তখন প্রায় কিছুই অবশিষ্ট নেই। ততক্ষণে শ দেড়েক জঙ্গির সাথে গান ফাইট, হাতাহাতি, ম্যান্ডেটরি কার চেজ সবই করে ফেলেছেন বাগবাবু। একেবারে খুলে আম করেছেন। অমন সুন্দর মুখ তিনি ঢাকতে যাবেনই বা কেন? কিন্তু ফরচুনেটলি বাগবাবুর প্রকৃত পরিচয় মোটেই টের পায় না জঙ্গি সংগঠন। সেটা বাগবাবুর ম্যাজিকাল চার্মও হতে পারে, আইসিস-এর বিরাট ইন্টেলিজেন্স ফেলিয়োরও বলতে পারেন, কিম্বা গল্পলেখকের মাথায় আসে নি সেটাও হতে পারে। যাই হোক প্ল্যানমাফিক তেলকলে বিস্ফোরণ করতে গিয়েও ভারতীয় দল প্রায় ধরা পড়ে যায় আর কি? বাধা দিতে আসলে আবার জঙ্গিদেরকে মেরে তুলোধোনা করে দেন বাগবাবু। তাতেও তাঁর প্রকৃত পরিচয় মোটেই উদ্ঘাটন হয় না। আইসিসের সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ড বাবু যখন তেলকলে আগুন লাগানোর দায়ে ভারতীয় দলের সব সদস্যকে মৃত্যুদণ্ড দিতে যায় তখন আর এক ছদ্মবেশী র এজেন্টের ছলাচাতুরীতে রক্ষা পায় বাগ অ্যান্ড কোং। তারপর পোড়ার ক্ষতর চিকিৎসা করতে ঢুকে পড়ে হাসপাতালে। যদিও হেঁটে হেঁটে যেভাবে “শান সে” ভারতীয় গোয়েন্দারা হাসপাতালে ঢুকলেন, তাতে মনে হল কোনরকম চিকিৎসা না হলেও দিব্যি চলে যেত তাঁদের। যাই হোক এবার দরকার হাসপাতালের একটা নক্সা। আই-এস-আই-এর এজেন্ট, বাগবাবুর সেই সুন্দরী পত্নী, সে দায়িত্ব পালন করলেন চওড়া কাঁধে। সেখানেও তিনি হেভি পেটালেন জঙ্গিদের। সিটি হল থেকে সেই ম্যাপ যোগাড় করতে গিয়ে আলুর দোষ যুক্ত আইসিসের সেই সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ডকে খরচা করে দিলেন। এবারে কিন্তু তিনি সেই মুদিখানার দোকানে গুণ্ডা পেটানোর মত ভাগ্যবতী ছিলেন না। সি-সি-টি-ভি ফুটেজে ধরা পড়ে বাগদাদির হাতে বন্দী হলেন। ওদিকে আমাদের হিরো বাগবাবু ততক্ষণে ম্যাচ প্রায় মেরে এনেছেন। ফুড পয়জনিং করিয়ে, ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অর্ধেক জঙ্গিকে ঘুম পাড়িয়ে আর অর্ধেক জঙ্গিকে আমেরিকান সেনাবাহিনীকে টাইট দিতে অন্যত্র পাঠিয়ে বাসে করে নার্সদের নিয়ে প্রায় শহর থেকে বেরিয়ে গেছেন, এমন সময় দেখলেন বাগদাদি তাঁর সুন্দরী প্রাণাধিকাকে বেঁধে-টেধে ভরা রাস্তায় এসে দাঁড়িয়ে আছেন। একেবারে বাসন্তী স্টাইলে পরিবেশিত আমাদের সকলের চোখের মনি ক্যাটরিনা। তাঁর ক্যাট আইয়ের সম্মোহন বাগবাবু রিয়েল লাইফেও অস্বীকার করতে পারেন নি, রীল লাইফেও পারলেন না। অতএব নার্স উদ্ধার টেম্পোরারিলি মায়ের ভোগে। বৌকে বাঁচাতে সমস্ত নার্সসহ, ইন্ডিয়ান আর পাকিস্তানি এলীট গোয়েন্দাসহ ধরা দিলেন বাগদাদীর হাতে। মেয়েরা চিরকালই গণ্ডগোল পাকিয়েছে। রামায়ণ, মহাভারতের মত দুটো মহাযুদ্ধ হয়ে গেল নারীর সম্মান রক্ষার্থে। এখানেও সেই সুন্দরীই গেরো হয়ে দাঁড়ালো। যাই হোক, বাগদাদী কিন্তু ওদের প্রাণে মারলেন না। দয়ার শরীর তাঁর। একটা অসউইজের গ্যাস চেম্বার টাইপ্স কিছু একটার মধ্যে বাগবাবুকে ফেলে দিয়ে তাঁর সুন্দরী বৌকে নিয়ে চলে গেলেন। কিছু একটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে টুঁড়ে গেলেন মনে হয়। বাগবাবুও ছুঁড়লেন পালটা চ্যালেঞ্জ। এদিকে আজকেই সপ্তম দিন। সময় কমে আসছে। মার্কিনিরা মাত্র আধ ঘণ্টা সময় দিয়েছে। তারপরেই বোম মেরে সকলকে হালকা করে দেবে। তাই আবার শুরু ফাটাফাটি মারপিট। বাগবাবু খালি গায়ে প্রচুর জঙ্গিদের আবার প্রচুর মারধোর করলেন। শোনা যায় বাগবাবু ওরফে সল্লু ভাই ছবিতে পুরো অভিনয়ের জন্য অর্ধেক টাকা নেন আর জামা খোলার জন্য বাকি অর্ধেক। তার নিযুত কোটি অনুরাগিণীরা তার বডি-সডি দেখতে শুনেছি ভীষণ ভালবাসেন। সে অন্য কথা। শেষমেশ বাগ দাদা বাগদাদীকে মেরে তক্তা বানিয়ে ফেললেন। তারপর সব নার্স, হোস্টেজ সকলকে ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানি এজেন্টদের হাতে দিয়ে বাগ দাদা গেলেন বৌকে বাঁচাতে। মার্কিনি মিসাইলের ধ্বংসলীলা শুরু হওয়ার মিনিট খানেক আগে ফাইনালি বাস ভর্তি সকলে সেফ জোনে পৌঁছে যান বাগবাবুকে ছাড়াই। সেখানে ইন্ডিয়ান পাকিস্তানি এজেন্টদের একেবারে গলাগলি মাখামাখি ভাব। ISI-এর এজেন্ট ভারতের পতাকা তুলছে, RAW-এর এজেন্টরা পাকিস্তানি পতাকা তুলতে উৎসাহ দিচ্ছে – সে একেবারে জমে ক্ষীর। বাগবাবু এদিকে তাঁর ক্যাট-আই প্রাণাধিকাকে উদ্ধার করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন হাসপাতালের গোপন গহ্বরে। পরিচালক অবশ্যই বাগবাবুকে মেরে ফেলে আপামর ভারতবাসীকে চোখের জলে ভাসাতে চান নি। তাছাড়া প্রযোজকবাবু নিশ্চয়ই আর একটা “ব্লক ব্লাস্টার সিকুয়েল”-এর স্বপ্ন দেখছিলেন। তবে হুড়মুড় করে বোম পড়তে থাকা শহর থেকে বাগবাবু কিভাবে উদ্ধার পাবেন সেটা দেখানোর চাপ পরিচালক মশাই অবিশ্যি আর নেননি। ভালই হয়েছে। অলরেডি বাগবাবুর বিক্রম দেখে ফেলেছি প্রায় ঘণ্টা তিনেক। আরও দেখলে গুরুপাক হয়ে যেত। শুধু বছর ঘুরলে দেখা যায় সস্ত্রীক বাগবাবু অন্য এক ইউরোপিয়ান শহরে নদীর জলে পা ডুবিয়ে ফুর্তি করছেন। ছবি সমাপ্ত।
নাম দেখানোর সময় একটু নাচাগানা হল। ক্যাটরিনাদেবী সারা বছর ধরে দিনে শুধু দুটো করে লঙ্কা পোড়া খেয়ে অমন মোহিনী শরীর বানিয়েছেন, অমন লোভনীয় পাতলি কোমর বানিয়েছেন – তা ওনারও তো একটু সখ হতে পারে একটু গানের তালে কোমর দোলানোর। তাছাড়া নার্সরাও সব উদ্ধার পেয়ে গেছে। অতঃপর ঢিঙ্কা চিকা।
সব মিলিয়ে ভীষণই মনোরঞ্জক ছবি – টাইগার জিন্দা হ্যায়। শুধু টাইগারবাবু হেভি গান ফাইটের সময় একটু বুলেট প্রুফ টুফ পরে নিলে, আইসিস-এর একেবারে খোদ মুলুকে গিয়ে শুরু থেকেই হাঙ্গামা না মাচিয়ে আর একটু গোপনীয়তা অবলম্বনের চেষ্টা করলে এমনকি সন্ত্রাস সংস্থার প্রধান বাগদাদীবাবু যিনি কিনা মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার জন্য একেবারে “হাই ভ্যালু টার্গেট” তিনি যদি একেবারে খুলে-আম রাস্তায় না ঘুরতেন, একটু গোপনীয়তা অবলম্বনের চেষ্টা করতেন তবে হয়তো ছবিটা আরেকটু সহ্য করা যেত।
****
বাধ্যতামূলক সতর্কীকরণঃ যযাতির ঝুলির সব লেখাই শতাধিক বার ফেসবুকে শেয়ার হয় সেটা তো সুধী পাঠক বা প্রিয়দর্শিনী পাঠিকা নিচের ফেসবুক শেয়ার বাটন দেখে বুঝতেই পারছেন। এত অকুণ্ঠ ভালবাসা দেওয়ার জন্য পাঠক পাঠিকাকে যযাতির আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আপনিও শেয়ার করুন। কিন্তু শেয়ার করার আগে নিচের কমেন্ট বক্সে (বেনামী হোক বা নাম সহ) একটি মন্তব্য ছেড়ে যান যাতে যযাতি তার যজমানদের একটু চিনতে পারে। যযাতি তার ফেসবুক পেজের সাহায্য ছাড়াই সরাসরি লেখা পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে চায়। পোস্ট ভাল না লাগলে আপনাকে ছাড় দেওয়া হবে, কিন্তু ভাল লাগলে কমেন্ট না করে শুধু শেয়ার করলে যযাতির অভিশাপে (বিবাহিত হলে দাম্পত্য কলহজনিত কারণে আর অবিবাহিত হলে বাবা মার দাম্পত্য কলহজনিত কারণে) আগামী রবিবার রবিবাসরীয় লুচি তরকারি থেকে বঞ্চিত হবেন। 🙂 🙂
December 29, 2017 at 10:33 pm
Prithwi Raj Shaswata Saha
December 29, 2017 at 11:37 pm
thank you for tagging!
December 30, 2017 at 1:27 am
Chhobita janina kamon kintu bornona ta phataphati
December 30, 2017 at 1:45 am
থ্যাঙ্ক উ দিদি! ছবিটি দেখলে বর্ণনার সাথে কিছু মিল পাবেন আশা করি। বর্ণনাটি যদি ছবিটির হতাশাব্যাঞ্জক কোন ছবি এঁকে থাকে তো সেটা একান্তই যযাতির ব্যক্তিগত। কোন দর্শকের ভাল লাগতেই পারে। তাকে যযাতির শুভেচ্ছা 🙂
December 30, 2017 at 2:00 am
Picture ka nhi pata… Par apka review to hit ho gya re bawa…
December 30, 2017 at 2:10 am
Thank u Sir!! Picture bhi dekh lijiye..nahi to bhaijaan gussa hoga 🙂
December 30, 2017 at 2:13 am
Review ta khasha laaglo 🙂
December 30, 2017 at 2:44 am
থ্যাঙ্ক উ মেঘা। সল্লু ভাইয়ের ছবির রিভিউ করার ঔদ্ধত্য যযাতির নেই। এ নিতান্তই বুড়োর বয়সকালের প্রলাপ। 🙂
December 30, 2017 at 3:30 am
Sallu bhai er PAKHA (fan) ami noi, tobuo first day tei dekhi r tai after going through the review ei “buro boyoshkaler prolap” ta shotti enjoy korlam 🙂
December 30, 2017 at 5:04 pm
thank u again. Bhalo lagle share korben. If readers don’t share it, the post gets an untimely death 🙂
December 31, 2017 at 8:20 am
Eta kno review noy …cinemar puro golpta moja Kore bola
December 31, 2017 at 7:33 pm
Arijit Dasgupta that is exactly right. Review shud cover songs, cinematography everything!! Bhaijaaner cinemar review korar oudhotwo jojatir nei.
December 30, 2017 at 6:42 am
Dada, mugdho hoya gelam. Amon satair dhormi othocho saras lekha bohudin por porlam, dhonobad janai, chaliay jan.
December 30, 2017 at 5:06 pm
Thank u Sir that you liked the satire. Bhalo lagle share korben. Apnara ektu na choriye dile post gets an untimely death as time passes.
December 30, 2017 at 7:03 am
Khasa review…..
December 30, 2017 at 5:06 pm
ধন্যবাদ বন্ধু। ভাল লাগলে শেয়ার করবেন। 🙂
December 30, 2017 at 7:15 am
ato bhalo review age porini .darun
December 30, 2017 at 5:09 pm
ধন্যবাদ বন্ধু শিউলি। অনেক দিন এত সুন্দর নাম শুনি নি। 🙂 ভাল লাগলে শেয়ার করবেন। লেখা বেশি বেশি পাঠকের কাছে পৌঁছে গেলেই লেখকের সার্থকতা।
December 30, 2017 at 7:58 am
ফাটাফাটি ভানুদা
December 30, 2017 at 5:10 pm
Thank u babu!! 🙂
December 30, 2017 at 9:08 am
Fatafati lekho boss. Osadharon. Eta porte jano besi valo lage.
December 30, 2017 at 5:10 pm
Thank you Mr. Kunal. Share the post if u like. Unless readers share it, FB gives the post an untimely death as time passes by. 🙂
December 30, 2017 at 9:37 am
Bhagyis dekhini. Amar monei hochilo ei jatio ekta kichu dekhabe. Uff ki sanghatik. Ar lekhata awesome…
December 30, 2017 at 5:12 pm
ধন্যবাদ। দিদি। মাথার খুলিটা বাড়িতে রেখে দেখতে যেতেই পারেন। কোন উদ্যোগের ব্যাবসা খাওয়া যযাতির উদ্দেশ্য না :-)। ভাল লাগলে শেয়ার করবেন।
December 30, 2017 at 3:34 pm
Osadharon review
December 30, 2017 at 5:13 pm
থ্যাঙ্ক উ স্যার। ভয়াল লাগলে শেয়ার করবেন।
December 30, 2017 at 3:52 pm
ভাই Joyditya Barman ei dkh
December 30, 2017 at 5:13 pm
এই জয় ভাইজানের ফ্যান নাকি? তবেই কেলো করেছে।
December 30, 2017 at 5:45 pm
Naa ei joy bhaijan r fan obossoi noy kintu oi amk jor kore niye gchlo cinema ta dekhate ebong amake bar bar etao bolechilo “bhai cinema ta te kintu kono logic khujis na”
December 30, 2017 at 8:04 pm
Anirban Sengupta ha ha..hmm mathar khuli ta barite khule rekhe gele besh dekha jay 🙂
December 31, 2017 at 5:57 am
j cinema jmn vbe dekhar seta tmn vbe dekhle thik e lage jmn tiger zinda hain entertainment er jnno gele thik a6e fatafati cinema xciting marka
December 31, 2017 at 7:37 am
Aay haay
December 30, 2017 at 4:05 pm
Phaataaphaati!!!!
December 30, 2017 at 5:14 pm
thank u sir! bhalo lagle share korben.
December 30, 2017 at 5:17 pm
Amar bagh dekha hoye gelo.. manas chokhkhe 🙂
December 30, 2017 at 8:03 pm
🙂 🙂
December 31, 2017 at 1:03 am
Fatafati review Bhanu!
December 31, 2017 at 1:50 am
জবাব নেই অসাধারণ ।
December 31, 2017 at 6:20 pm
Thank u 🙂
December 31, 2017 at 2:27 am
Fatafati likhechen
December 31, 2017 at 6:19 pm
Thank u maam..bhalo lagle share korben..
December 31, 2017 at 5:08 am
Perfect!!
December 31, 2017 at 6:20 pm
Dhonyobad. Please Share if u like!!
December 31, 2017 at 6:20 am
Darun
December 31, 2017 at 6:21 pm
Thank u Debanjalee..if u like jojatir jhuli posts, please share them.
December 31, 2017 at 6:58 am
Darun description
December 31, 2017 at 7:28 pm
Thank u maam!! Bhalo lagle jojatir jhuli posts share korben majhe modhye 🙂
December 31, 2017 at 3:57 pm
SuryaKanta Nag review ta por sudhu. Eto joghonno salman r cinema ami life e dekhini
December 31, 2017 at 7:07 pm
Swag review of the year Avisek sir
….
December 31, 2017 at 7:34 pm
Thank u
December 31, 2017 at 10:35 pm
অসাধারণ।অপূর্ব।সল্লু মিঞা এর ফিল্ম ,তাই এসব কিছুই অস্বাভিক নয়।এর থেকে দেব এর সিনেমা দেখা ভালো।ককপিট শুনেছি খারাপ হয়নি।আমাজান অভিযান দেখার ইচ্ছে আছে
January 1, 2018 at 1:33 am
thank u! amazon abhijan sombondhe oboshyo bhalo review shuni ni!
January 1, 2018 at 3:09 am
chorom !
January 1, 2018 at 6:21 pm
thnx bro
January 1, 2018 at 3:51 am
dada esbo nia ti sallu mia
kintu apnar reviews a onar kichu asa jai na
onar flim eti modha 300 cr r business kora felacha
r apni review dia koto pelen
koto golu lokar dev vhotki
bangla cinema ta dev jokhon ura helicopter dhor eka 100 jon lok ka mare se gulo valo laga
abar sei dev sallu miar sultan ta copy kora sivaji hoy bangla theka world champion hoi se gulo to valoo e laga
January 1, 2018 at 3:52 am
joto sob
January 1, 2018 at 2:51 am
অসাধারণ পর্যবেক্ষন।
একেবারে মনের কথা।
Cinemaটা দেখে আমারও একই অবস্থা।
January 1, 2018 at 12:44 pm
thank u maam!
January 1, 2018 at 10:39 am
Salman er film dekhte gele manosik prastuti niye e jai, Amar 100% entertaining legeche, ta bole Dev, ufff
January 1, 2018 at 12:40 pm
Eta review noy… Eta synopsis
January 1, 2018 at 6:26 pm
Darun likhechen dada..asadharon laglo
January 1, 2018 at 6:30 pm
Thank you!
January 1, 2018 at 6:32 pm
Happy new year
January 1, 2018 at 6:33 pm
Moumita Pramanik Happy New Year my Dear Friend! Notun bochor apnar bhalo katuk ei kamona kori.
January 1, 2018 at 6:34 pm
New year valo katuk ar amader aro valo lekha upohar din
January 1, 2018 at 6:39 pm
Apni jojatir jhuli blog-e direct giye subscribe kore nite paren icche hole. And it is offcourse free. Sidebar-e aar bottom bar-e subscribe button paben. Onek sudhi pathok-i direct blog take subscribe kore. Mase du tin tei post kora hoy ebong se lekhagulo khasta muchmuche rakhari chesta kora hoy! https://jojatirjhuli.net/ ei url-e giye paben. Onyanyo lekhagulo-o pore montobyo korben.
January 1, 2018 at 6:41 pm
Thank you dada
January 1, 2018 at 6:43 pm
Sorry ….ami bolte gechilam aro onek lekha chai…seta hoye geche aro valo lekha…kichu mone korben na plz ..sorry
January 1, 2018 at 6:44 pm
Moumita Pramanik ei na na. ami thik-i bujhechi mane ta. Jojati buro oto mind tind koren na 🙂 apni oi link-e giye mukti golpota porun. asha kori apnar bhalo lagbe. https://jojatirjhuli.net/2017/12/15/mukti/
January 1, 2018 at 6:46 pm
Nischoi porbo…thank you
January 1, 2018 at 8:58 pm
Jst awesome
January 4, 2018 at 4:01 am
হেসে হেসে মরে গেলাম 😀 😀 😀
ভাগ্যিস দেখতে যাইনি!!! অ্যামাজন-এর পর বাগবাবুকে আর নিতে পারতাম না…কোমায় চলে যেতাম আমি 🙁
“ক্যাটরিনাদেবী সারা বছর ধরে দিনে শুধু দুটো করে লঙ্কা পোড়া খেয়ে অমন মোহিনী শরীর বানিয়েছেন,” —উফফফ 😀 😀
January 4, 2018 at 8:23 am
Sotti tai. Ami tai aar amazone obhijan korini. 🙂
Oi jayga tuku likhtei holo karon erokom ekta serious topic-e chobir poreo hindi masala song aajo dorkar pore rakhar. Katrinar komor na dekhle dorshokder taka usul hobe na erokomi kichu ekta bhabe bodh hoy director producer ra..
January 16, 2018 at 8:58 pm
ফাটাফাটি 💯
January 16, 2018 at 9:45 pm
thank u!
February 17, 2018 at 8:16 am
বাগবাবুর সিনেমায় ঘটনা/ দুর্ঘটনা র যা ঘনঘটা দেখলাম তাতে আমার মতো নেহাতই ছাপোষা মাছের ঝোল খাওয়া বাঙালির পক্ষে তা হজম করা সম্ভব ছিল না বোধহয়। আপনাকে ধন্যবাদ একটা মর্মান্তিক হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনা থেকে আমাকে রক্ষা করবার জন্যে। বাগবাবুকে বাগে আনা আমার কম্মো নয় !
যাই হোক আপনার লেখাটা অনবদ্য। আর নিজ পরিবার ধর্ম রক্ষার্থে জন্য আপনি যে প্রাণপণ (আক্ষরিক অর্থেই) চেষ্টা করেন সেটাও নিশ্চিত। ভাগ্যিস আমার গিন্নী আপনার লেখাটি পড়েননি নইলে কি যে হতো ………..?
February 18, 2018 at 3:28 am
Hyan apnar ginni apnake niye je bagbabu orchonay janni etai apnar sorbottomo paona..
February 18, 2018 at 3:52 am
যা বলেছেন ! একদম !
February 18, 2018 at 8:51 pm
valo legese
February 19, 2018 at 9:08 am
Thank u
August 8, 2018 at 6:27 am
Aha, Boddo bhalo laglo. Lekhar style ta khasha 🙂
Apnake to cultivate korte hochhe moshai
December 26, 2019 at 1:48 pm
thank u Sir. Ta korun “cultivate”